ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা নিয়ে আজকের এই আর্টিকেলটি সাজানো হলো,ডেঙ্গু জ্বর হলো একটি ভাইরাসিক জ্বর যা ডেঙ্গু ভাইরাস (DENV) নামক ভাইরাস এর কারণে হয়। এই জ্বরটি প্রধানত এশিয়া, আফ্রিকা, ও উত্তর অমেরিকার কিছু অঞ্চলে প্রচলিত। এর লক্ষণ এবং চিকিৎসার জন্য কিছু মৌখিক এবং চিকিৎসা প্রস্তাবনা দেওয়া হচ্ছে। 

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা


ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ:


1.প্রাথমিক লক্ষণগুলি অসুস্থতার চেহারা হতে শুরু হয় এবং প্রাথমিক পরিচয় হলো জ্বরের উপসর্গ।

2.জ্বর হয়, যা অধিকাংশই এককুণ এবং প্রাথমিক সময়ে উঠে। এটি সাধারণভাবে ৩৮-৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত উঠে যায়।

3.
প্রাথমিক জ্বরের পর শরীরে সংশ্লেষণ পর্যন্ত স্থিতি হয়। তারপর জ্বর সাপেক্ষে নিম্নমেয় নিম্নলিখিত পরিচয় দেখা দেয়:

4. চোখের পুকুরের মত লাল, পুকুর অবস্থার অনুভুতি। এই লাল পুকুরের রঙ আঙ্গুলি ও পা বা বহুভাগে দেখা যেতে পারে।

5. শরীরে পানি আসা এবং পায়ে শুটডাউন অনুভুতি।

6. চোখের পরিবর্তে কানে বা মুখে পানি আসা।

7. চোখের পিঠ দিকে চোখে চোখের সাদা কাগজের মত একটি বেঁকো কার্কশ চিহ্ন দেখা যেতে পারে। এই চিহ্নটি "কিত্তিক রোজ" বলে পরিচিত।

8. মাংসপেশী ও হাড়ে ব্যথা অনুভুতি।

9.
শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা হওয়া।

10. ত্বকে লাল রঙের চিপ চিপ বা তিল রঙের এক রকম উপস্থিতি।

11.
ত্বকের উপর হালকা কাঁচা হলুদ রঙের লক্ষণ দেখা যেতে পারে।
ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা:


ডেঙ্গু জ্বরের জন্য প্রাথমিক চিকিৎসা হলো শরীরের পরিমাণ পরিচায় করা এবং যত সম্ভব ব্যাপারে আরাম করা। পরের চিকিৎসা প্রয়োজন হলে হাসপাতালে ভর্তি হতে হতে পারে।

প্রাথমিক চিকিৎসা মাঝে মাঝে নিম্নলিখিত ধরণের হতে পারে:

1. বিশ্রাম এবং পুরানো জিনিসপত্র ব্যবহার: জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন না হলে ডেঙ্গু রোগীদের বিশ্রাম করতে হবে। তারা পুরানো জিনিসপত্র ব্যবহার করতে পারে এবং শরীরে পরিমাণ চায় তা পূর্ণ করতে হবে।

2. পরিমাণ বাড়ানো: শরীরে পরিমাণ পূর্ণ করতে হবে যেটি ডেঙ্গু রোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তরল পুষ্টির খাবার খাওয়া উত্তম।

3.
প্রয়োজনে পানি পর্যবেক্ষণ: ডেঙ্গু রোগীর পানি পর্যবেক্ষণ করতে হবে। প্রতি ঘণ্টা কমপক্ষে ১৫-৩০ মিলিমিটার পরিমাণে পানি পর্যবেক্ষণ করা উত্তম। 

4. পর্যবেক্ষণ এবং চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যাওয়া: যদি রোগের অবস্থা গুরুত্বপূর্ণ হয় বা কোনো জরুরি প্রাপ্তি হয় তবে হাসপাতালে যেতে হবে।

অতএব, ডেঙ্গু জ্বরের প্রাথমিক চিকিৎসা হলো পরিমাণ পরিচায় করা এবং প্রয়োজনে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া। আমাদের পরিবর্তে, আপনি একজন চিকিৎসকে সাহায্য করার জন্য অবশ্যই যোগাযোগ করতে হবে।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা

অতএব, ডেঙ্গু জ্বরের চিকিৎসা প্রাথমিকভাবে নিম্নলিখিত উপায়ে করা হয়:

1 ডেঙ্গু জ্বরের রোগীর পরিমাণ পরিচয় করা: একজন ডেঙ্গু জ্বর রোগী প্রথমে পরিমাণ পরিচয় করতে হবে। সাধারণভাবে, তারা হালকা অসুস্থতার চেহারা দেখায় এবং জ্বরের উপসর্গ অনুভব করে।

2 প্রোটিন ও তরল পুষ্টি প্রদান: রোগীদের প্রোটিন ও তরল পুষ্টি প্রদান করা হবে। এটি তাদের উপস্থিতি বা পরিমাণ পূর্ণ করতে সাহায্য করে।

3 শরীরের পরিমাণ পূর্ণ রাখা: শরীরের পরিমাণ পূর্ণ রাখা হলো একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্ট। এটি শরীরের সঠিক তরল পরিমাণ বজায় রাখে এবং নতুন শরীরের পরিমাণ তৈরি করে।

4 পরিমাণ অনুশীলন করা: পরিমাণ অনুশীলন করা হয় একজন চিকিৎসক বা পরিমাণ পরিচয় করে। এটি ডেঙ্গু জ্বর রোগীদের অবস্থা ও চিকিৎসা এবং পরিমাণ সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে।

5 চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে যেতে হয়: ডেঙ্গু জ্বর একটি গম্ভীর অবস্থা হতে পারে, এবং এটি প্রয়োজন হলে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া উত্তম।

এই সব প্রক্রিয়া গুলি ডেঙ্গু জ্বর রোগীদের কাছে একটি ভাল মার্গনির্দেশ হতে পারে। তবে, ডেঙ্গু জ্বর রোগীদের চিকিৎসা একটি নিষিদ্ধ চিকিৎসা নয়। 

তারা প্রথমে একজন চিকিৎসকে যোগাযোগ করতে হবে। ডেঙ্গু জ্বরের প্রভাবের চিকিৎসার জন্য বেশিরভাগ প্রস্তাবিত প্রয়োজন হলে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়া উত্তম।

পাঠক ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন হয়তো আমার এই আর্টিকেল থেকে কিছুটা হলেও জানতে সক্ষম হয়েছেন। 

পাঠক ডেঙ্গু চরের লক্ষণ ও চিকিৎসা সম্পর্কে আজকের আর্টিকেলটি আমি এখানেই শেষ করলাম, আশা করব আমার আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে, সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন। 

ডেঙ্গুচরের লক্ষণ ও চিকিৎসা নিয়ে উপরে যে আলোচনা গুলো করা হয়েছে আশা করব আপনাদের কিছুটা হলেও এর থেকে উপকৃত হতে সক্ষম হয়েছেন। 

এছাড়াও আপনাদের আমি আরো একটি বিষয় অবগতির করে দিতে চাই সেটি হল আপনারা যত দ্রুত সম্ভব, যে কোনো একজন এমবিবিএস ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিবেন। 

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post