বাংলাদেশের বাজারে এক নম্বর মোবাইল ব্র্যান্ড কোনটি এ সম্পর্কে কিছু তথ্য

 আপনারা যারা মোবাইল ফোন কিনতে আগ্রহী অথবা জানতে চান জান বাংলাদেশের বাজারে এক নম্বর মোবাইল ব্র্যান্ড কোনটি। তারা আমার এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারেন কেননা আমি আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব বাংলাদেশের মোবাইল কোম্পানির সম্পর্কে এবং কোন কোম্পানির সব চাইতে ভালো হবে। 


আশা করি আপনারা আমার এই আর্টিকেলে পড়ার পরে আপনি কনসেপ্ট ইউজ করবেন কোন মোবাইলটি ইউজ করবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করে। আমি এখানে কিছু কোম্পানির তত্ত্ব সম্পর্কে জানিয়ে দেবো আশা করব আমার আর্টিকেলটি আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে, তাহলে চলুন আর বেশি কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক আজকের এই আর্টিকেলটি। 

বাংলাদেশের বাজারে এক নম্বর মোবাইল ব্র্যান্ড কোনটি এ সম্পর্কে কিছু তথ্য


বাংলাদেশ স্মার্টফোন ব্র্যান্ড


আমি আপনাদের সাথে বাংলাদেশের কিছু স্মার্টফোনের ব্র্যান্ডের সম্পর্কে জানাবো বাংলাদেশের অনেক ব্রান্ড রয়েছে এক্ষেত্রে আমি শুরুতেই স্যামসাং সম্পর্কে জানিয়ে দেব। 

স্যামসাং বিশ্বের অন্যতম সেরা স্মার্টফোন ব্র্যান্ড বাংলাদেশ এই ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনের চাহিদা অনেক বেশি 2009 সাল থেকে স্মার্টফোন তৈরি করে। জনপ্রিয়তার শীর্ষে অবস্থান করছে এটি এর গ্যালাক্সি সিরিজের নোটগুলো এখনো বাজারে সবচেয়ে বেশি চলছে, বাংলাদেশের বাজারে 6.3 ইঞ্চি যুক্ত গ্যালাক্সি নোট 8 এর দাম পড়বে 94 হাজার 900 টাকা। 


2সিম্ফনি ক্রেতাদের ক্রয় ক্ষমতার মধ্যে থাকায় প্রায় সব শ্রেণীর মানুষের কাছে সিম্ফোনি ব্র্যান্ডের মোবাইল বেশ জনপ্রিয়। চীন থেকে পণ্য আমদানি করে বাজারজাত করে থাকে বাংলাদেশের বাজারে এই ব্র্যান্ডের স্মার্টফোনের দাম পড়বে 5000 টাকা থেকে 15000 টাকার মধ্যে, এই জন্য এই ব্রান্ডের ফোন সবাই কিনতে পারে দেখে অনেক জনপ্রিয় একটি ব্রান্ড। 


হুওয়েই চিনা ব্র্যান্ডের হল হুওয়েই বিশ্বের বৃহত্তম স্মার্টফোন ব্র্যান্ড 170 টিরও বেশি দেশে এই ব্র্যান্ডটি তাদের স্মার্টফোন সেবা পৌঁছে দিচ্ছে দারুন সব ফিচারের জন্য। হুওয়েই ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন সবার কাছে এখন দারুন জনপ্রিয় এই ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন এর দাম পড়বে 7000 টাকা থেকে 67 হাজার টাকার মতো। 


ওয়ালটন বাংলাদেশি ব্র্যান্ড ওয়ালটন নিত্য নতুন সব ফিচার নিয়ে স্মার্টফোন প্রেমীদের কাছে সমান জনপ্রিয় অত্যাধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ। এখন অন্যতম আকর্ষণ এ ৬ সেলফি প্রেমীদের জন্য এটি নিয়ে এসেছে ব্যাক সাইট সেন্টার যা আপনাকে দিবে অল্প আলোতে ভালো ছবি তোলার অভিজ্ঞতা। এছাড়াও ওয়ালটন বাংলাদেশ পুরনো হলেও এটি এখন বিভিন্ন দেশে রপ্তানি হচ্ছে। 


অপো oppo স্মার্টফোন সেলফি প্রেমীদের কাছে একটি সেলফি এক্সপার্ট হিসেবে এছাড়া এটি বাজেটের মানুষের কাছে অপো বাংলাদেশের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড। জনপ্রিয় এই ব্র্যান্ড স্মার্টফোন পেয়ে যাবেন কম দামে আইটেল বাসাইলে অনলাইনে অর্ডার করতে পারবেন এর মধ্যে f3 f3 প্লাস নিয়ে এসেছে ডুয়েল সেলফি ক্যামেরা। 


অ্যাপেল আইফোন প্রতিবছরই নতুন নতুন চমক নিয়ে বাজারে আসছে অ্যাপেল প্রযুক্তির সেরা ফিচার দিয়েই তৈরি নামকরা প্রতিষ্ঠান। অ্যাপল সম্প্রতি বাজারে নিয়ে এসেছে আইফোন প্রোটিন বাংলাদেশ আইফোন এর রয়েছে এই ফোন গুলো সাধারণত মধ্যবিত্ত এবং নিম্ন অর্থ মানুষের নাগালের বাইরে। 


শাওমি দেশ এ দেশের স্মার্টফোন বাজারে নতুন হলেও শাওমি জনপ্রিয়তা এখন অনেক বেশি এক নামে সম্পত্তি তাদের নতুন স্মার্টফোন ব্যবহার করা হয়েছে। গুগলের স্টক এন্ড্রয়েড আমার নাম ধরে রাখতে এই গানটি দিয়েছে তাদের সকল স্মার্টফোনে 2 বছরের ওয়ারেন্টি এছাড়াও এটি মধ্যবিত্ত এবং সকলের কাছেই। 


রিয়েলমি 2018 সালে প্রতিষ্ঠিত বিবিকে ইলেক্ট্রনিকস নিকেল মালিকানাধীন রিয়েল মি ব্র্যান্ড বিশ্বব্যাপী বাজার দখল করেছে, এবং অপ ব্র্যান্ড এর মালিক চীনের এই বিবিকে ইলেকট্রনিক্স কোম্পানি রিয়েলমি 2018 সালে অল ব্র্যান্ড হিসেবে বাজারে এসেছিল। যা এখন স্বাধীন একটি ব্র্যান্ড রিয়েলমি ও রয়েছে টিভি স্মার্ট ওয়াচ ও হেডফোন ভারতের এখন রিয়েলমি গত বছর বিশ্বব্যাপী ছিল 48 মিলিয়ন বা চার কোটি 80 লাখ 3% ....


ভিভো বিবিকে ইলেকট্রনিক্স এর মালিকানাধীন ব্র্যান্ডের রয়েছে স্মার্ট ফোন শপ সফটওয়্যার ও স্মার্টফোনের বিভিন্ন যন্ত্রপাতির ব্যবসা 2009 সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করা। এটি বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্তমান স্মার্টফোন কোম্পানি, সম্প্রতি বাজারে এসেছে অনেকটা অ্যাপেলের আইফোন এক্স এর মত গত বছর বিশ্বব্যাপী ভিভো স্মার্টফোন বিক্রির পরিমাণ ছিল 132 মিলিয়ন বা 13 কোটি 20 লাখ শেয়ারের প্রায় 10 শতাংশ। 


নোকিয়া ফোনের ব্র্যান্ড

নোকিয়া করপরেশন ফিনল্যান্ড বহুজাতিক টেলিযোগাযোগ সম্পর্কিত কোম্পানি এটি পৃথিবীর বৃহত্তম মোবাইল ফোন প্রধান কারী প্রতিষ্ঠান। নোকিয়া বহনযোগ্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস প্রস্তুত করে থাকে, প্রধানত মোবাইল ফোন 120 টি দেশের নোকিয়াতে 132000 এর বেশিও কর্মরত আছে। নোকিয়া সব ধরনের ফোনই প্রস্তুত করে থাকে, এছাড়া সিমেন্সের সাথে যৌথ উদ্যোগে নেটওয়ার্কিং পণ্য তৈরি করে থাকে। 


নোকিয়া হেলসিংকি ফ্রাংকফুর্ট এবং নিউইয়র্ক এর স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত একটি তালিকাভুক্ত পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি। 2011 সাল পর্যন্ত বিশ্বের সর্ববৃহত্তম মোবাইল ফোন উৎপাদানকারী কোম্পানি ছিলো, তবে বাজারে টাচস্ক্রিন প্রযুক্তির আবির্ভাব এর ফলে নোকিয়া ধীরে ধীরে পিছিয়ে যায়।  


গুগলের তৈরি এনড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার না করার ঘোষণা নোকিয়া শেয়ারের এর দাম 40 মার্কিন ডলার থেকে কমে মাত্র দুই মার্কিন ডলারে নেমে আসে। নিজস্ব অপারেটিং সিস্টেম সিমবিয়ানের বদলে নোকিয়া মাইক্রোসফট এর উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারের জন্য মাইক্রোসফট এর সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়। 


এই সিদ্ধান্তের ফলে ও বিক্রি আশঙ্কাজনক হারে কমে যায়, 2013 সালে 2 সেপ্টেম্বর মাইক্রোসফ্ট 7.17 বিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে নকিয়ার ব্যবহার ব্যবসায় শাখা কিনে নেওয়ার ইচ্ছা পোষণ করে। এই দুই চুক্তি অনুযায়ী নকিয়ার প্রধান নিবার্হী সহ আরো উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা মাইক্রোসফট যোগদান করে বলে জানা যায়। 


Post a Comment (0)
Previous Post Next Post